প্রিয় চাকরির প্রত্যাশীগণ ৪৭তম বিসিএস আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম সংক্রান্ত ব্লগে আপনাদের স্বাগতম। বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের চাকরি একটি প্রথম শ্রেণির চাকরি। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বর্তমান শিক্ষিত প্রজন্মের আগ্রহের দিক থেকে বিসিএসের চাহিদা সবার শীর্ষে। আপনারা জানেন, গত ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখ হতে ৪৭তম বিসিএস আবেদন কার্যক্রম শুরু হয়েছে যা চলবে আগামী ৩০ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত।
আরও দেখুন- বিসিএস পরীক্ষা দেওয়ার যোগ্যতা কি জেনে নিন
আরও দেখুন- ৪৭তম বিসিএস প্রস্তুতি যেভাবে শুরু করবেন – সম্পূর্ণ গাইডলাইন
৪৭তম বিসিএসে আবেদন করার নিয়ম
অনলাইনে BCS Application Form পূরণ করার ক্ষেত্রে প্রথমত bpsc.teletalk.com.bd এর ওয়েবসাইট থেকে Online Application for 47th BCS Examination 2024 অংশে ক্লিক করতে হবে। পরবর্তীতে প্রার্থীর SSC সনদ অনুসারে বোর্ড, রোল, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, পাসের সন লিখে নিচে ৩টি অপশন দেখতে পারবেন। যেমন-
- General Cadre (সাধারণ ক্যাডার)
- Technical/Professional Cadre (কারিগরি/পেশাগত ক্যাডার)
- General & Technical/Professional (both) Cadre (উভয় ক্যাডার) (সাধারণ ও কারিগরি ক্যাডার)
উপরোক্ত অংশ পূরণের পর আপনার ডিভাইসের স্ক্রিনে “বিপিএসসি ফরম-১ (BPSC Form-1)” পেয়ে যাবেন। এই অংশে ৩টি ধাপ রয়েছে।
- Personal Information (ব্যাক্তিগত তথ্য)
- Educational Qualification Information (শিক্ষাগত যোগ্যতার তথ্য)
- Cadre Choice Option (ক্যাডার নির্বাচন)
প্রথম ধাপ: ব্যাক্তিগত তথ্য (Personal Information)
এ ধাপের প্রথমেই প্রার্থীর আবেদনের শুরুতে এসএসসি এর সকল তথ্য দেয়া সাপেক্ষে পরবর্তীতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সনদ অনুসারে পিতার নাম এবং মাতার নাম বড় অক্ষরে ফিল আপ হবে। বিসিএস আবেদনের ক্ষেত্রে জন্ম তারিখ ভুল হলে প্রার্থীতা বাতিল হবার সম্ভাবনা রয়েছে। তাছাড়াও বিসিএসের ক্ষেত্রে বয়স গণনার বিষয় থাকে। তাই বিসিএসের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত বয়সসীমার মধ্যে আপনার বয়সের সামঞ্জস্য রয়েছে কিনা তা অবশ্যই যাচাই করে নিতে হবে।
পরবর্তীতে থাকবে “লিঙ্গ নির্বাচন”। নারী, পুরুষ অথবা তৃতীয় লিঙ্গ যেকোন একটি বাছাই করবেন।
এরপরের অংশে রয়েছে “Employment Status (কর্মসংস্থানের অবস্থা)”। প্রার্থীর কর্মসংস্থানের অবস্থা অনুসারে এ অংশ পূরণ করবেন। কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট অপশন সিলেক্ট করতে হবে। প্রার্থী কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরিরত থাকলে মৌখিক পরীক্ষার ক্ষেত্রে বিভাগীয় ছাড়পত্র নিতে হবে আবার পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরমে কর্মরত প্রতিষ্ঠানের তথ্য পূরণসহ কিছু আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে হবে।
এক্ষেত্রে প্রার্থী বেকার হলে ‘Not Employed’,
কোন সরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকলে ”Regular Basis Under Revenue Budget”
স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকলে “Autonomous or Semi-autonomous Organization”
বিশেষ উদ্দেশ্যে গঠিত কোন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকলে ”Private Organization”
রাজস্ব বাজেটের অধীনে নন-ক্যাডার পদে কর্মরত থাকলে “Ad-hoc basis in non cadre post under revenue budget”
রাজস্ব বাজেটের অধীনে অস্থায়ী ভিত্তিতে কর্মরত থাকলে “Temporary basis under revenue budget”
রাজস্ব বাজেটের অধীনে কাজের চার্জের ভিত্তিতে কর্মরত থাকলে “Work Charged basis under revenue budget”
উন্নয়ন প্রকল্পের অধীনে অস্থায়ী ভিত্তিতে কর্মরত থাকলে “Temporary basis under development project”
উন্নয়ন প্রকল্পের অধীনে কাজের চার্জের ভিত্তিতে কর্মরত থাকলে “Work charged basis under development project”
পরের অংশে থাকবে কোটা সংক্রান্ত তথ্য। প্রার্থী উপজাতি বা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের হলে “Ethnic Minority” বাটন ক্লিক করবেন। আবার প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বা নাতি-নাতনি হলে সংশ্লিষ্ট অপশনে, তৃতীয় লিঙ্গ হলে “Third Gender”, শারীরিক কোন প্রতিবন্ধিতা থাকলে “Physically Handicapped” আর উপরক্ত কিছুই না হলে “Non Quota” অপশন নির্বাচন করবেন। তবে এক্ষেত্রে মনে রাখবেন, বর্তমানে বিসিএসে কোনো কোটা নেই।
পরবর্তী পর্যায়ে প্রার্থীর বৈবাহিক অবস্থা অনুযায়ি “Single (অবিবাহিত)” অথবা “Married (বিবাহিত)” অপশন সিলেক্ট করবেন। বিবাহিত হলে নির্দিষ্ট স্থানে “স্বামী বা স্ত্রীর নাম(Spouse Name)” লিখতে হবে। এরপরের অংশে প্রার্থীর জাতীয়তা (স্বয়ংক্রিয়ভাবে পূরণ করা থাকে), জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বর, উচ্চতা (সেন্টিমিটার এককে), ওজন (কিলোগ্রামে), সাধারণ অবস্থায় বুকের মাপ (সেন্টিমিটার এককে) সঠিকভাবে লিখতে হবে।
পরীক্ষার কেন্দ্র নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রার্থী যে স্থান নির্বাচন করবেন সে কেন্দ্রেই তাকে প্রিলিমিনারি এবং লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে। নির্বাচিত কেন্দ্র পরবর্তীতে পরিবর্তনের কোন সুযোগ নেই। সকল প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষা ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে।
বলা বাহুল্য যে, প্রার্থী প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ইংরেজি সংস্করণে দিতে ইচ্ছুক হলে Question Version English-এ টিক দিতে হবে। তবে লিখিত পরীক্ষা প্রার্থী ইচ্ছামতো যেকোনো ভার্সনে দিতে পারবেন।এক্ষেত্রে এক বিষয়ের পুরো খাতায় যেকোনো এক (বাংলা/ ইংরেজি) ভাষায় উত্তর করতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপ: শিক্ষাগত যোগ্যতা
স্নাতকের ক্ষেত্রে সার্টিফিকেট অনুসারে পরীক্ষার নাম, বিষয়, বিশ্ববিদ্যালয়/প্রতিষ্ঠানের নাম, রেজাল্ট, পাসের সাল এবং কত বছর মেয়াদী কোর্স তা লিখতে হবে। প্রার্থী যদি অ্যাপিয়ার্ড দিয়ে আবেদন করে থাকেন অর্থাৎ যাদের স্নাতক ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হয়েছে তবে ফলাফল প্রকাশ হয়নি তাদের ক্ষেত্রে পরীক্ষা শুরু এবং শেষের তারিখ উল্লেখ করতে হবে। তবে এক্ষেত্রে পরীক্ষা আবেদনের তারিখ শেষ হবার পূর্বেই সম্পন্ন হতে হবে। আবার মৌখিক পরীক্ষার সময় বিভাগীয় প্রধানের কাছ থেকে প্রত্যায়নপত্র নিয়ে ভাইভা বোর্ডে জমা দিতে হবে।
স্নাতকোত্তর যদি থাকে তাহলে ✅টিক দিন। পরবর্তীতে সার্টিফিকেট অনুসারে প্রয়োজনীয় তথ্য লিখুন। স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের ক্ষেত্রে বিষয়ের ঘরে যদি “Others” পূরণ করেন তাহলে প্রিলিমিনিরি পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর পিএসসি’র পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ক্যাডার) কে লিখিত আকারে তা জানাতে হবে। এক্ষেত্রে প্রিলিমিনারির পরীক্ষার ফল প্রকাশের সাথে সাথেই পিএসসিতে যোগাযোগ করা শ্রেয়।
Additional Qualification for Teachers’ Training College: প্রযোজ্য হলে ✅টিক চিহ্ন দিন। পরবর্তীতে সার্টিফিকেট অনুসারে বিশ্ববিদ্যালয়/ প্রতিষ্ঠানের নাম, রেজাল্ট, পাসের সন দিতে হবে।
প্রার্থী যদি স্নাতক পর্যায়ে বিদেশি ডিগ্রিধারী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে শিক্ষা মন্ত্রনালয়/বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন থেকে সমমান সনদ সংগ্রহ করে নিতে হবে। সমমান সনদের মূল কপি মৌখিক পরীক্ষার ভাইভা বোর্ডে জমা দিতে হবে।
এই ধাপের সবশেষ অংশে প্রার্থীর পদ সংশ্লিষ্ট বিষয় বাছাই করতে হবে। প্রার্থী যদি উভয় ক্যাডার (Both Cadre) অথবা শুধু কারিগরি/ পেশাগত ক্যাডার (Technical Cadre) প্রার্থী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে স্নাতক পর্যায়ে পঠিত বিষয় বাছাই করতে হবে। তবে সাধারণ ক্যাডারের এক্ষেত্রে কিছু করার প্রয়োজন নেই।
ফরমে দেয়া সকল তথ্য পুনরায় চেক করে, সব তথ্য সঠিক দিয়েছেন এই মর্মে “The above information is correct and I would like to go to the next step” অংশে ✅টিক দিয়ে “পরবর্তী (Next)” বাটনে ক্লিক করতে হবে।
তৃতীয় ধাপ: ক্যাডার নির্বাচন
বিসিএস আবেদন ফরম পূরণের তৃতীয় ধাপে “Cadre Choice” সংক্রান্ত একটি পেইজ আপনার ডিভাইসের স্ক্রিনে আসবে। ক্যাডার চয়েজ করার পূর্বে অবশ্যই বিভিন্ন ক্যাডারের সুযোগ সুবিধা, কাজের ধরণ, পদোন্নতি ইত্যাদি বিষয়ে জেনে নেয়া জরুরী। এক্ষেত্রে আমাদের বিসিএস ক্যাডার চয়েস লিস্ট যেভাবে সাজাবেন এই ব্লগটি দেখে নিতে পারেন। আশা করি এরপর ক্যাডার চয়েজ নিয়ে আপনাদের আর কোন কনফিউশন থাকবে না।
ক্যাডার চয়েসের ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার ব্যাক্তিগত পছন্দ, পরিবারের পছন্দ বা মতামত, পড়াশোনার বিষয় ইত্যাদি বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দেয়া উচিত। আপনার পছন্দ অনুযায়ি ক্যাডার বাছাই করতে পারবেন। তবে যে ক্যাডারে যোগদান করার ইচ্ছে নেই তা সিলেক্ট করার প্রয়োজন নেই।
যেহেতু ক্যাডার চয়েস পরিবর্তনের সুযোগ নেই সেক্ষেত্রে অবশ্যই সকল দিক বুঝে শুনে ক্যাডার চয়েস লিস্টটি সাজাবেন। এক্ষেত্রে কাগজে কলমে বিসিএস ক্যাডার চয়েস লিস্টের একটি খসড়া সাজিয়ে ফেলতে পারেন যেন আবেদনের সময় কোন প্রকার ভুল হওয়ার সম্ভাবনা না থাকে।
ভেরিফিকেশন কোড, ছবি ও স্বাক্ষর আপলোড
ফরম পূরণের শেষ ধাপ
ফরমে প্রয়োজনীয় সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করার পর “Submit the Aplication” বাটনে ক্লিক করে ফরমটি সাবমিট করতে হবে। পরবর্তীতে প্রার্থীর “ইউজার আইডি (User ID)” সম্বলিত একটি “আবেদনকারী (Applicant’s Copy)” পাবেন। এই “Applicant’s Copy” টি “Download this page” বাটনে ক্লিক করে ডাউনলোড ও সংরক্ষন করতে হবে।
বিসিএস আবেদন ফি জমা দেয়ার পদ্ধতি
আপনারা জানেন জনপ্রশাসন মন্ত্রনালয় কর্তৃক জারিকৃত প্রজ্ঞাপন অনুসারে বিসিএস আবেদন ফি ৭০০ টাকা এর পরিবর্তে ২০০ টাকা করা হয়েছে। তবে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, প্রতিবন্ধী এবং তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বিসিএস আবেদন ফি ৫০ টাকা করা হয়েছে। ইতোপূর্বে আবেদন ফরমে দেয়া ইউজার আইডি (User ID) ব্যবহার করে যথাযথ নির্দেশনা অনুসারে টেলিটক প্রিপেইড নম্বর থেকে ২টি SMS এর মাধ্যমে ফি জমা দিতে হবে।
- ১ম SMS-এ “BCS <Space> User ID” লিখে 16222 নম্বরে পাঠাতে হবে।
- পরবর্তীতে ফিরতি ম্যাসেজে একটি PIN নম্বর দেয়া হবে, যা ব্যবহার করে ২য় ম্যাসেজে পাঠাতে হবে।
- ২য় SMS-এ “BCS <Space> Yes <Space> PIN লিখে পুনরায় 16222 নম্বরে ম্যাসেজ করতে হবে।
বিসিএস প্রবেশপত্র ডাউনলোড
ফি জমা দেয়ার পর User ID ও Password ব্যবহার করে প্রার্থীর “প্রবেশপত্র (Admit Card)” ডাউনলোড ও প্রিন্ট করে সংরক্ষন করতে হবে।
আবেদন ফরম সংশোধন সংক্রান্ত তথ্য
ফি জমা দেয়ার পর পুনরায় বিসিএস আবেদন ফরম সংশোধন করার সুযোগ নেই। যদি ফি জমা না দিয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে ৭২ ঘন্টার মধ্যে আবেদন বাতিল হয়ে যাবে। পরবর্তীতে নতুন করে ফরম পূরণ করলে নতুন একটি ইউজার আইডি পাবেন। উক্ত আইডি ব্যবহার করে ফি জমা দিবেন। যেকোন প্রকার ভুল তথ্য প্রদানের ফলে প্রার্থীর আবেদন বাতিল হতে পারে। তাই ফরম পূরণের পর Applicant Preview থেকে সময় নিয়ে সতর্কতার সাথে সকল তথ্য রিচেক করতে হবে। তারপর ফি জমা দিতে হবে।
বিশেষ নির্দেশনা
বিসিএস আবেদন ফরম সঠিকভাবে পূরণ করা বিসিএসের প্রথম ধাপ। আবেদন ফরম পূরণে প্রার্থীর যেকোন প্রকার ভুলের কারণে বা একাধিকবার ফরম পূরণ করলে আবেদন বাতিল করার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া এসকল ক্ষেত্রে পিএসএসির আওতাধীন সকল পরীক্ষায় অযোগ্য বিবেচনা করা সহ আইনানুগ যেকোন ব্যবস্থা নেয়া হতে পারে। তবে বিশেষ কোন কারণবশত যদি ফরমে কোন প্রকার সংশোধন করা প্রয়োজন হয় সেক্ষেত্রে পিএসসি এর পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ক্যাডার) বরাবর লিখিত আবেদনের মাধ্যমে আগের আবেদন বাতিল করতে হবে।
উল্লেখ্য যে, বিসিএস পরীক্ষার আবেদনের শেষ তারিখ (৩১ ডিসেম্বর ২০২৪) অতিক্রম করার পর bpsc.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলে স্ক্রিনে আর আবেদন করার অপশন পাবেন না।
উত্তর- BCS এর পূর্ণরুপ Bangladesh Civil Service.
উত্তর- ২০০ টাকা। তবে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, প্রতিবন্ধী এবং তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বিসিএস আবেদন ফি ৫০ টাকা।
উত্তর- জেনারেল এবং কারিগরি বা প্রফেশনাল এই দুটি মূল বিভাগের অধীনে মোট বিসিএস ক্যাডারের সংখ্যা ২৬টি।
উত্তর- ৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ২০২৫ সালের মে মাসে অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
উত্তর- প্রার্থীর শিক্ষা জীবনে একের অধিক তৃতীয় শ্রেণী (3rd Class) থাকলে বিসিএস পরীক্ষায় আবেদন করতে পারবেন না।
উত্তর- বিসিএস এর বিজ্ঞপ্তি অনুসারে উচ্চমাধ্যমিকের পর প্রার্থীর স্নাতক পর্যায়ে চার বছর মেয়াদি কোর্স থাকতে হবে। এক্ষেত্রে ৩ বছর মেয়াদি ডিগ্রি পাস কোর্সের পর প্রার্থীকে অবশ্যই মার্স্টার্স সম্পন্ন করতে হবে।
আমি প্রিলি প্রশ্ন ইংরেজি ভার্সন দিয়ে দিছি ভূলে। এটা কি পরিবর্তন করতে পারবো?
কাইন্ডলি পিএসসি-তে যোগাযোগ করুন, এই ব্যপারে সেখান থেকে নির্ভুল সমাধান পাবেন আশা করি।
৪৭ বি সি এস এর আবোদন ইংরেজি ভার্সন নাকি বাংলা ভার্সনে দিয়েছি তা কীভাবে বুঝবো?
আপনি Applicant Copy টি চেক করুন। সেখানে আপনি কোন ভার্সন সিলেক্ট করেছেন, তা উল্লেখ থাকবে।
আগে বুঝা যেতো না রোল প্রকাশ না হলে। এখনো এপ্লিকেশনে ভার্সন আছে বলে খুঁজে পাই নাই। লাইভ এমসিকিউ যে কই পেলো নাকি না জেনে রিপ্লে দিলো কে জানে! হতাশাব্যাঞ্জক!
আপনার প্রশ্নটি স্পষ্ট নয়, কাইন্ডলি কি জানতে চাইছেন সেটি পুনরায় জানাবেন।
আবেদনের সময় কোনো ক্যাডারে চাকরি করতে না চাইলে কি চয়েস দিতে হবে?
বিসিএসে আবেদনের ক্ষেত্রে চয়েজ লিস্টে আপনি পছন্দসই ক্যাডারের নাম সিরিয়ালে প্রথমে রাখবেন এবং যেই ক্যাডারে যোগদান করতে ইচ্ছুক নন সেটি স্কিপ করতে পারেন। ধন্যবাদ। :)
মেয়েদের ক্ষেত্রে ছবি দেয়ার নিয়ম কি? হিজাব পরিহিত হলে বিশেষ করে,,কান খোলা থাকা লাগবে নাকি কান ঢেলে শুধু মুখ খোলা হলেই চলবে?
কান খোলা থাকবে এমন ছবি দিতে হবে।
ধন্যবাদ।
আমার user ID দিয়ে পেমেন্ট স্ট্যাটাস চেক করলে আসে না।
user ID not found লেখা আসে।
তবে,,, ম্যাসেজ এ পেমেন্ট স্ট্যাটাস সঠিক আসে।।
এই সমস্যা হওয়ার কারণ কি?
এটি পিএসসির সার্ভারজনিত সমস্যার জন্য হতে পারে। অনুগ্রহ করে পিএসসির সাথে যোগাযোগ করে দেখুন। ধন্যবাদ।
১২ বছর ১৮ দিন বয়স হলে আবেদন করা যাবে? অনুগ্রহ করে জানাবেন।
কাইন্ডলি আপনার উল্লিখিত বয়সের সংখ্যাটি পুনরায় চেক করুন। আবেদনের বয়সসীমা ১৮ থেকে ৩২ বছর।
Sociology subject honours
Bcs application form a examination name ki bss honours dite hybe
যদি উক্ত সাবজক্টের জন্য আলাদা কোন অপশন না থাকে সেক্ষেত্রে দিতে পারেন।
তবে আবেদন করার আগে কাইন্ডলি পিএসসি’তে যোগাযোগ করে নিশ্চিত হয়ে নিন।
Akbar form fill kora hoye gele ki abr kora jabe ? Notun kore
ফর্ম ফিলআপের ৭২ ঘন্টার মধ্যে পেমেন্ট না করে থাকলে আবেদনটি অটোমেটিক বাতিল হয়ে যাবে। আপনি তখন পুনরায় আবেদন করতে পারবেন। তবে চেষ্টা করবেন আবেদন সাবমিট করার পুর্বে সকল তথ্য ঠিক আছে কিনা যাচাই করে নেয়ার।
ধন্যবাদ।
ভুলে আমি HSC সাল ভুল করে ফেলেছি। টাকা জমা দেয়াও হয়ে গেছে। এখন করনীয় কি?
আপনি পিএসসির ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করে দেখুন। এ বিষয়ে ওনারা আপনাকে সঠিক পরামর্শ দিতে পারবেন। ধন্যবাদ।
বিসিএস এ আবেদন করার সময় আমার সদ্য তোলা এপ্রন পরিহিত ছবি কি ব্যবহার করা যাবে ? ( আমি একজন ইন্টার্ন ডাক্তার, তাই সেখানকার জন্য এই ছবি তোলা হইছিল । সেটাই ব্যবহার করা যাবে কি ? )
কোন সমস্যা নেই ভাইয়া।
আবেদন করার পর কিভাবে প্রবেশপত্র নিব এবং কখন পাওয়া যাবে
আবেদন করার কিছুদিনের মধ্যেই মেসেজের মাধ্যমে এডমিড কার্ড দিয়ে দেয়া হবে।
অনার্সের তথ্যের ওখানে স্টুডেন্টস আইডি, রোল এর যায়গায় কি দেয়া অধিকতর যুক্তিযুক্ত?? না দিলে কি উপকার(যেহেতু কমপালসারি নয়) আর দিলে কি সুবিধা? জানাবেন কাইন্ডলি। মোস্ট অব দ্বিধায় আছে!!
আপনার স্টুডেন্ট আইডি বা রোল নাম্বার জানা থাকলে দিতে পারেন, অন্যথায় স্কিপ করতে পারেন। এটি দিলে কোন দিকে উপকার হবে বা না দিলে সমস্যা হবে এমন কিছু নয়। অতিরিক্ত তথ্য প্রদানের সুবিধার্থেই মূলত এটি চাওয়া হয়েছে।